Our Story
The Foreign Missions Act (22 U.S.C. 4301-4316) provides the legal foundation to facilitate secure and efficient operations of U.S. missions abroad, and of foreign missions and international organizations in the United States. Congress mandated the creation of the Office of Foreign Missions (OFM) in the Act to serve the interests of the American public, the American diplomatic community abroad, and the foreign diplomatic community residing in the United States ensuring that all diplomatic benefits, privileges, and immunities would be properly exercised in accordance with federal laws and international agreements.
The Office of Foreign Missions, led by Ambassador Stephen J. Akard who serves as OFM Director, has four missions:
-Employment of reciprocity to ensure equitable treatment for United States diplomatic and consular missions abroad and their personnel through reciprocity;
-Regulation of the activities of foreign missions in the United States in a manner that will protect the foreign policy and national security interests of the United States;
-Protection of the United States public from abuses of privileges and immunities by members of the foreign missions; and
-Provision of service and assistance to the foreign mission community in the United States to assure appropriate privileges, benefits, and services on a reciprocal basis.
As an advocate for reciprocal agreements, OFM presses for fair treatment of U.S. personnel abroad while assuring foreign diplomats based in the United States receive the same treatment that each respective government provides in return. Additionally, OFM assists foreign missions in dealing with local government offices in the United States.
OFM also provides a range of services to the foreign diplomatic community, including issuance of vehicle titles, vehicle registrations, driver's licenses, and license plates; processing of tax exemption and duty-free customs requests; and facilitation of property acquisitions through local zoning law procedures.
Finally, OFM establishes and maintains relationships with U.S. law enforcement and security communities at the national, state, and local levels to educate them about diplomatic privilege and immunity issues. OFM personnel conduct outreach and training seminars with these constituencies in conjunction with other Department of State representatives, e.g., Diplomatic Security, Bureau of Consular Affairs, Office of the Chief of Protocol.
Comments
MR LEO HENRY HAS REALLY HELPED ME IN TRADING AND MAKING ALLOT OF MONEY FOR THE SUPPORT OF MY BUSSINESS, I RECOMMEND Him TO EVERY ONE IN THIS PAGE TO ALSO GET ADVISE FROM HE ON HOW TO MAKE MONEY ON FOREX TRADING.
I don't believe in luck, I believe in trust and understanding, I've been with Mr LEO HENRY for some YEARS and I've made good amount of money with his simple strategies of trading. Meeting with him has been the best experience that has happened to me in this past few months and I'm expecting yet another payment from the broker. Scammers are everywhere but to find a reliable trader like Mr LEO HENRY is not an easy task and my advice for you all is to come over and join him, i now earn $7900 weekly contact him directly on his
Email on
[email protected]
WhatsApp Number : +13103614712
"Success doesn’t come to you, You go to it... I’m not the one to call you to invest and have a bright financial situation. If you know what’s right, you’re supposed to contact him now and start trading ASAP"
চীনের করোনা কী তাহলে বায়োলজিক্যাল উইপন্স🇨🇳 (জীবানু অস্ত্র, অনুজীব অস্ত্র)।যেমন স্মলপক্স, এ্যানর্থাক্স, গ্লেনডারস্, প্লেগ, ব্রুসেলোসিস,এজেন্ট অরেঞ্জ, কিউ-ফিবার ইত্যাদি।
সাম্প্রতিক সময়ে সাড়া পৃথিবীতে আলোচিত,উদ্বেগজনিত নাম হলো করোনা ভাইরাস,যাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প উহান ভাইরাস বলে চালিয়ে দেওয়ার জন্য অনেক কাঠ-খড়ি পুড়িয়েও সফল হতেপারেনি ।
প্রথমেই বলে রাখা ভালো যে,আমরা যারা মুসলিম তারা প্রথম দিক থেকেই করোনা কে আল্লাহ গজব বলে মনে করে আসছি বা বিশ্বাস করছি(চীনের উইঘুর মুসলিমদের উপর সমাজতান্ত্রিক চীন যে ভাবে নিযার্তন,বরবর্ত
া চলিয়েছে তার পরিপেক্ষিতে) ,কিন্তু পশ্চিমারা বা নাস্তিকরা প্রথম দিকে একে ভাইরাস বলে মনে করলেও এখন তারা অধিকাংশ অভ্যন্তরিন ও বহিঃপ্রকাশে একে ইশ্বর এর গজব বলেই মনে করছে,যার জলন্ত উদাহরণ ইতালির প্রেসিডেন্টের বক্তব্য।
যেনে রাখা দরকার যে,বায়োলজিক্যাল উইপনন্স বা জীবানু-অস্ত্র প্রচলিত যুদ্ধের(স্থল,নৌ
,বিমান,ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার) থেকে ভিন্ন,কেননা বায়োলজিক্যাল উইপন্স বা জীবানু অস্ত্র বলতে বুঝায় অনুজীব,ভাইরাস,প
োকা,গাছপালা,প্রানীর জিনকে জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে জিনের কাঠামো মডিফাইড করে তার সাথে টক্সিন বা বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশিয়ে দিয়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
মনে রাখা ভালো যে এই জীবানু অস্ত্র কেবল মাত্র একটি দেশ,অঞ্চল, গোষ্ঠী, একটি মহাদেশ এমনকি সমগ্র পৃথিবীর জন্যও তৈরী করা হয়ে থাকে,তাহলে কি চীন করোনাকে সমগ্র বিশ্বের জন্যই এমন জীবানু অস্ত্র তৈরী করেছে??
জীবানু অস্ত্রের মূল উদ্দেশ্য হলো প্রচলিত যুদ্ধের থেকে নিজেদেরকে জয় লাভ করানো,প্রচলিত যুদ্ধে সরাসরি দৃশ্যমান পক্ষ প্রতিপক্ষের সাথে রিয়েল টাইমে যুদ্ধ করে তাৎক্ষণিক ফলাফল পাওয়া যায়,কিন্তু জীবানু অস্ত্রের ক্ষেত্ররে ভিন্ন কেননা এইযুদ্ধ সম্পূর্ণ অদৃশ্য শক্তির সাথে করতে হয়,এবং এর ফলাফল দীর্ঘ মেয়াদি (সামরিক /বেসামরিক /প্রাকৃতিক ধ্বংস ধীর গতি সম্পন্ন, যাকে তুসের আগুনের সাথে তুলনা করা যেতে পারে)।সহজ ভাষায় বলতে গেলে
একটি নিদিষ্ট অঞ্চল, গোষ্ঠী, মহাদেশের জীবন্ত প্রানী দেহে ছড়িয়ে দিয়ে ধুঁকে ধুঁকে ধ্বংস করা বা বিকাল্ঙ্গ করে ফেলা।
যতদূর জানা যায় সর্বপ্রথম জীবানু অস্ত্র ব্যবহার করে ইউরোপ, চতুদর্শ শতাব্দীতে মোঙ্গল সম্রাট চেঙ্গিস খানের সৈন্য যখন ইউরোপ ও এশিয়া সাম্রাজ্য দখল করে নিচ্ছিলো,যখনই কাফফা শহর দখল করছিলে তখন সৈন্যগণ প্লেগ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়,এর পিছনো ইউরোপের ব্ল্যাক ডেথ জীবানু অস্ত্র ব্যবহার করা হয়।তাছাড়া আধুনিক যুগে ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের ৭৩১ ইউনিট যখন চীনের মানচুরীয়া অঞ্চল দখল করে তখন,পোকামাকড় এর সাহায্য কিউবুনিক প্লেগ ছড়িয়ে দিয়ে প্রায়
৪লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়,এছাড়া ৭৩১ইউনিটের অনুজীববিদ শিরো ইসি যুদ্ধবন্দীদের উপর বিভিন্ন প্রকার জৈব অস্ত্র প্রয়োগ করে।অনুজীব ও ভাইরাসের সংক্রমণ ও বিস্তার সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের জন্য যুদ্ধবন্দী ১০হাজারের প্রান যায়।
এছাড়াও কোরিয়ান যুদ্ধে মার্কিন বাহিনী টুলোরোমিয়া,ভিয়েতনাম যুদ্ধে(১৯৫৫/১৯৭৫) এজেন্ট অরেঞ্জ, কিউ-ফিবার প্রয়োগ করে অনেক মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়,তাছাড়া আজ পযন্ত ও অনেক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে,প্রাকৃতিক পরিবেশে পড়ছে বিরুপ প্রভাব।প্রকৃতির উপর নৃশংস অপরাধে অপরএক উদাহরণ এশিয়ার আরাল সাগর,যেখানে রাশিয়ারা জৈব অস্ত্রের পরীক্ষা চালানো উর্বর স্থান বলে চালিয়ে যাচ্ছে যার ফলে সাগর হয়ে গেছে মরুভূমি।
এমন শতশত উদাহরণ হয়তো বা টানা যাবে,একটা প্রশ্ন রেখে দিয়েছি যে,চীনের করোনা সত্যিই কি বায়োকলজিক্যাল উইপন্স??
না,বায়োলজিক্যাল উইপন্স নয়।
চীনের করোনা কে বায়োলজিক্যাল উইপন্স তখনই বলা হওয়া শুরু হয়,যখন ১৯৮১ সালে প্রকাশিত একটি রহস্য উপন্যাসে তার খোঁজ মিলেছে। ‘দ্য আইজ অব ডার্কনেস’ নামের ওই থ্রিলার উপন্যাসে ‘উহান-৪০০’ নামে একটি ভাইরাসের প্রসঙ্গ রয়েছে এই উপ্যনাসে। এই উপ্যনাসে কিছু বিষয়কের উপর এমন কথা উল্লেখ করা আছে যা দেখে,আমেরিকা মনে করছেন এটা করোনা ভাইরাসে ৪০০ তম সংস্কারন।
এছাড়াও আমেরিকার মনে করে উহানের অদূরে উহান ইন্সটিটিউট অব ফাইরোলজি গবেষণাগারে বিজ্ঞানীরা অনুজীব নিয়ে গবেষণা করার সময় অসাবধাতার ফাঁকে বেরিয়ে পড়েছে এই মরণব্যাধি ভাইরাস, তবে এই বইটি পাওয়ার আগে শী জিন পিং ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখে সুর ছিলো ভিন্ন,ট্রাম্প বলছে যে চীন মার্কিনিদের লক্ষ্যের কেন্দ্র বিন্দু করে ভাইরাসটি ছড়িয়ে দিয়েছে, অন্য দিক শী বলেন যে,আর্মি একটা শো এবং সমাজতান্ত্রিক চীনের ৭০ তম প্রতিষ্ঠা(গতবছর সেপ্টেম্বর মাসে) বার্ষিকীতে মার্কিন ৩০০ সৈন্য অংশ নেয় আর তাদের মাধ্যমেই আমেরিকা এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে দেয় চীনদের মাঝে,তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিলো ক্রমবর্ধমান চীনের অর্থনীতিকে থামিয়ে দেওয়া।তাদের এমন পাল্টা-পাল্টি দোষারোপের মাঝেই সমগ্র পৃথিবীতে করোনা চালিয়ে যাচ্ছে তার তান্ডব লীলা।
কেন করোনা চীনের বায়োলজিক্যাল উইপন্স নয়??
কারণ বলতে বেশ কিছু আছে তাদের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানিয়ে দেইঃ
প্রথমমতঃচীন সাড়া পৃথিবীকে ২০৩০ সালের মধ্যেই শাসন করবে,শাসন করার ধরন হবে অর্থনেতিক ভাবে।
আরও সহজ ভাবে বলতে গেলে তাদের উৎপাদিত পন্যগুলো৷ যেনো সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পরে,অথ্যাৎ প্রত্যেক দেশে "Made In China"সংবলিত পন্য পাওয়া যায়(আমরা বাস্তবে এমন অগ্রগতী অনেক দেখেছি,ছেলেদের ছোট প্যান্ট থেকে শুরু করে,মেয়েদের ব্রা পযন্ত তাতেও made in china লেখা দেখি )
চীন হয়ত চাইবে না,তারা এমন ক্রমবর্ধমান বাজার হারাতে,যেখানে সুদীর্ঘ পথ পারি দিয়ে তারা আজ এই পযার্য়ে এসেছে,এত পরিশ্রম,এত অধ্যশয় ফলাফল নিশ্চয় কেও জেনে শুনে নিজের পায়ে কেউ কুড়াল মারবে না।
২য়তঃইউরোপ,এশিয়া ও ওশেনিয়া মহাদেশ নিয়ে,চীনের যে মহা পরিকল্পনা এক অঞ্চল, এক পথ(One Belt, One Road Initiative) চীনের ভাষায় (তাই-ই-লু), সামুদ্রিক রেশম পথ বা অর্থনেতিক পথ(মেরিটাইম সিল্ক রোড),উপসাগরীয় দেশ সমূহ নিয়ে "টুয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি মেরিটাইম সিল্ক রোড) ইত্যাদি মহাপ্রকল্প যেখানে,ইউরোপ, এশিয়া এবং ওশেনিয়ার ৬০ দেশকে সংযুক্ত করে কাজ করবে,কিন্তু ইতোমধ্যে ৭৫ টি(অনেক দিন আগে পড়েছি,একুরেট নাও হতে পারে) দেশ অংশ নিয়ে কাজ করছে,যেখানে শী প্রশাসন ৪/৮ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা পরিকল্পনা করছে এমন কি অনেক দেশে কাজ শুরু করে দিয়েছে।
এই ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড প্রকল্প মার্কিনিদের বৃহৎ দুই(ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ এবং দি ট্রান্স-আটলান্টিক ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারশিপ) প্রকল্পে প্রতিপক্ষ।
তারাও ভালো করে জানে যে,যদি করোনা ভাইরাস (জীবানু অস্ত্র) পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে আমাদের এই মহাপ্রকল্প ও কাজের পরিধি কমে আসবে,বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ঠিকাদার কোম্পানি ও বিভিন্ন দেশ হতে হাত-পা ঘুটিয়ে নিজের দেশে ফিরে আসতে হবে, এমনকি আন্তর্জাতিক ভাবে চাপ আসবে ফলে এত বৃহৎ কর্মযোগ্যের ইতিটানতে হবে,আর এমনটা হোক শী প্রশাসন কখনই চাইবেনা।
৩য়তঃঅনুজীব,ভাইরাস, ব্যকটেরিয়া,টক্সিন বা বিষাক্ত অস্ত্র, দেখবাল করা,গবেষণা,পরির
্শন,আইন প্রনয়ণ,নিয়ন্ত্রণ করা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড টক্সিন উইপন্স কনভেনশন বা(BTWC) এর সদস্য ভুক্ত দেশ চায়না, যার ফলে এতসহজে তারা এমন কাজটা করতে চাইবে না।
৪র্থঃচীনের ইচ্ছাকৃত ভাবে যদি,এই ভাইরাস বা উইপন্স পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেয়,তাহলে আগামী দিনগুলো চীনের জন্য কেমন দূর্দীন আসবে তার সম্পর্কে ভালো করে জানে।
সহজ ভাষা,চীন এইভাইরাস ছড়িয়ে থাকলে,চীনের থেকে বালছেড়া অনেক দেশ আছে,যাদের শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা এর রহস্য উদঘাটন করবে,আর এর পরিনাম হবে ব্যাপক,ব্যাপক বলতে চীনকে এক ঘুয়ে করে রাখা হবে,আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার আইন অনুসারে অর্থনেতিক জরিমানা,অর্থনেত
িক,বানিজ্যিক সকল কিছুতেই নিষেধাজ্ঞা সর্বশেষ যেকোনে সময় যেকোনো মুহূর্তে যেকোনো দেশহতে আক্রমণ বা যুদ্ধ শুরু করা, আর একবার এমন পরিস্থিতি হলে ক্ষতিগ্রস্ত সকল দেশই আঘাত আনবে,এইসকল বিষয় মাথায় রেখেই হয়তো চীন এমন জীবানু অস্ত্র ছড়িয়ে দিবে না।
৫মতঃক্রমউন্নতি চীনের সমরাস্ত্র বাণিজ্য বিশ্ব বাজারে চাঙ্গার দিকে,তাদের উৎপাদিত সমরাস্ত্র বাজার মধ্যেপাচ্য,এশিয়া, আফ্রিকা।
প্রতিরক্ষাখাতের ঘনিষ্ঠ পর্যবেক্ষক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউড (সিপ্রি) গত বছর ২০১৫ থেকে ২০১৭ সালের বৈশ্বিক প্রতিরক্ষাখাতে চীনের ৪টি সমরাস্ত্র কারখানা,নরিনকো, এভিক, সিইটিসি এবং সিএসজিসি 54.1 B ডলারের সমূল্যলের সমরাস্ত্র রপ্তানি করে,এমন উন্নয়ন অভূতপূর্ণ,এসকল দিক বিবেচনা করে চীন জীবাণু অস্ত্র ছড়াবে না,তারা নিজেও জানে যে যদি এমন কুর্কম তারা করে ফেলে তাহলে সমরাস্ত্র বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে,হয়ে যাবে উৎপাদন পক্রিয়া সম্পূর্ণ বন্ধ। ফলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিগ্বনিত দেখা দিবে,হারিয়ে ফেলবে দক্ষিণ চীন সাগরের আধিপত্য ,তাইওয়ান চীন থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন দেশ হিসেবে ঘোষণা দিবে আর এ কাজে সাহায্য করবে আমেরিকা, এছাড়াও ভারতের সাথে অরুনান্চলে দ্বন্ধ বিসৃত রুপধারন করবে,দেশের অভ্যন্তরে হয়ে যেতে পারে গৃহযুদ্ধ (তবে চীন হলো সংকর জাতী,গৃহ যুদ্ধ নাও হতে পারে)এতএত ক্ষতি হবে এমনটা নিশ্চয় শী প্রশাসন কখনই চাইবে না,এক্ষেত্ররে বলা যায়,করোনা চীনের বায়োলজিক্যাল উইপন্স নয়।
৭মতঃচীনের প্রতি আমেরিকা যে ভাবে গোয়েন্দাগিরি করে,যেমনটা পান থেকে চুন খোসলে যেমন হয়,সুন্দরী সেক্সি মেয়ে প্রতি যেমন আকর্ষন ধর্ষকদের তেমন,শুধু ভুল খোঁজতে থাকে যে তাদের কে কিভাবে বিশ্ববাজারের তোপের মুখে ফেলা যায়,বানিজ্যিক, অর্থনেতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা যায়,এইসকল বিষয় মাথায় রেখে হয়তো চীন এমন দুঃসাহসিক কার্য-কালাপে লিপ্ত হবে না।
৮মঃ চীন যদি এই ভাইরাস শুধুমাত্র আমেরিকা বা ইউরোপদের উদ্দেশ্য তৈরী করে তাহলে তো সমগ্র বিশ্ব ছড়িয়ে পড়ার কথা নয়,তবে যদি এমন হয় যে তারা সমগ্র বিশ্বের জন্য সৃষ্টি করছে তবে তা ভিন্ন কথা।কিন্তু এমন দুঃসাহসিকতা পরিচয় আগামী শতবছরেও মাও সেতুং এর বংশধর(উত্তরাধীকারি) দেখাতে পারবে না।
এছাড়াও অনেকেই বলছে যে চীন এতো দূরত করোনা মোকাবেলা করলো কিভাবে?তাহলে কি সত্যিই করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছে চীন,যা কিনা বিশ্ববাসীদের কে দিবে না??এক্ষেত্ররে প্রথমত চীন যে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে বা তাদের আক্রান্ত ও মৃত্যু সংখ্যা কত তা একেবারে একুরেট নয়,কেননা চীন সরকার বা গণমাধ্যম সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করছে না,যদিও তারা পুরোপুরি ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে তাহলে তারা প্রতিশোধক আবিষ্কার করছে??আমি বলব না কেননা যদি তারা আবিষ্কার করে থাকতো তাহলে বিশ্ববাজারে তা ছড়িয়ে দিয়ে তাদের ক্ষমতার একধাপ এগিয়ে নিতো,যেখানে পৃথিবীর সুপার পাওয়ার আমেরিকার আবিস্কার করতে পারেনি,সেখানে যদি চীন আবিষ্কার করতো তাহলে বিশ্ববাসী সকলেই চীনের থেকে ঝুকতো এবং বিশ্ববাজারে তাদের অবস্থান আরও পাকাপোক্ত করতে পারত,তাছাড়া আমেরিকার জনপ্রিয়তা অনেকাংশেই হ্রাস করতে পারত, এতো সুযোগ সুবিধা নিজেদের অবস্থান হয়তো শী প্রশাসন কখনই হাতছাড়া করত না।
গতকাল এশিয়ান টাইমস পত্রিকাই দেখতে পেলাম যে পুনরায় চীনের হেইলুংচিয়াং প্রদেশের হারবিন শহরে(হারবিন,হেইলুংচিয়াং এর রাজধানী) করোনা আক্রান্ত হয়েছে,ফলে পুনরায় সেই প্রদেশ কে লক-ডাউন করেছে,এতোও প্রমাণিত যে তারা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি।
এছাড়া চীনের পাশাপাশি দেশ ভিয়েতনাম,যারা পৃথিবীতে নজিরবিহীন সাফল্য দেখিয়েছে, কেননা তাদের করোনার মোট আক্রান্ত সংখ্যা ২৬৮ এবং মৃত্যু সংখ্যা শূন্য,গতকালের নিউজে এসেছে,তাহলে আমরা বলব যে ভিয়েতনাম ও করোনা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছে যা কিনা বিশ্বদরবারে প্রকাশ করছে না??
চীনের করোনা সত্যিই বায়োলজিক্যাল উইপন্স তা হয়ত এখনই বলা যাবে না,বলতে দীর্ঘ একটা গবেষণা ও গোয়েন্দাগিরি করতে হবে,হয়তোবা নিকট ভবিষ্যতে প্রমানও হতে পারে,আর এর মধ্যেই বিভিন্ন গবেষণা ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) প্রকাশ করেছে যে করোনা কোনো প্রাণীদেহের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরেছে।
সত্য ও নিভুল গবেষণা ও গোয়েন্দাগিরির ফলাফলের জন্য না হয় আমি আমরা অপেক্ষা করলাম?
#আতিফ আসলাম লিখন